কুষ্টিয়া

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 4790
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ / ক্রোফোর্ড নগর অবস্থিত । এটি একটি ইউনিয়ন রক্ষা বাধ। বাধের অপর পার্শ্বে ইন্ডিয়া ( ভারত বর্ষ) অবস্থিত।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 17673
কুষ্টিয়ার খাজানগর (Khazanogor kushtia) বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। কিন্তু গ্রাম হলেও এর পরিচিতি বিশ্বজোড়া। কারণ ওই গ্রামটি গ্রাম নয়, চাল উৎপাদনের বৃহৎ শিল্পনগরী। এই গ্রামটি এখন দেশের অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে একাধারে চাল উৎপাদন, উন্নত জাতে রূপান্তর ও বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে। এ চাল শিল্পনগরী থেকেই সারা দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ চাহিদা মেটানো হয়।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ খোকসা
- পঠিত হয়েছেঃ 8991
হিন্দু সম্প্রদায়সহ ধর্ম বর্ণ বৈষম্যহীন এলাকাবাসীর সনাতনী ভক্তির স্থান ও ধর্মীয় পর্যটন কেন্দ্র কুষ্টিয়ার খোকসার কালী পূজা মন্দির। বার্ষিক পূজা ও মেলাকে ঘিরে স্থানীয় সব শ্রেনী পেশার মানুষের অন্যরকম এক আমেজের সৃষ্টি হয়। মাঘের আমাবশ্যা থেকে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শূরু হয়। এ পূজা উপলক্ষ্যে সাড়ে সাত হাত লম্বা বিশাল দেহের দৃষ্টি নন্দন কালী প্রতিমা তৈরী করা হয়। বংশ পরাক্রমে স্থানীয় প্রতিমা শিল্পি সুকুমার বিশ্বাস, নিমাই বিশ্বাস ও তাদের তিন সহযোগী প্রতিমা তৈরীর কাজ করে আসছে। কালী পূজা উপলক্ষ্যে মন্দির প্রাঙ্গনে পক্ষকাল ব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়। এ মেলায় দেশ বিদেশ থেকে আসা প্রায় অর্ধ লক্ষ মানুষের সমাগম ঘটে।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 7004
Shirajul Haque Chowdhury (Ustad Bhai, Golden Sword) [1907-1987]
বাংলাদেশ লাঠিয়াল বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা সিরাজুল হক চৌধুরী, যিনি "উস্তাদ ভাই" হিসেবে পরিচিত। তিনি কুষ্টিয়ার তথা দেশের একজন অন্যতম কিংবদন্তী।

- বিস্তারিত
- ক্যাটাগরিঃ কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 5838
Bagha Jatin 100th Death Anniversary
বাঘা যতীনের মৃত্যুশতবার্ষিকীর উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের মন্ত্রীগণসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মিলনমেলায় পরিণত হবে কুমারখালীর কয়া গ্রাম।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ এস.এম.আবু ওবাইদা-আল-মাহাদী
- ক্যাটাগরিঃ ভেড়ামারা
- পঠিত হয়েছেঃ 8592
কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা’র জুনিয়াদহ ইউনিয়নের খন্দকারপাড়া’র জুনিয়াদহ জামে মসজিদটি প্রাচীন স্থাপত্যকলার এক অপূর্ব নির্দশন। এর স্থাপত্য কলা ও অপূর্ব নির্মান কৌশল আজও সকলকে আকৃষ্ট করে।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 7786
Kushtia Film Society
খুলনা বিভাগের অন্যতম এবং বর্তমানে একমাত্র নিয়মিত চলচ্চিত্র সংসদ ।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 8236
Kushtia municipality mayor list and duration
বাংলাদেশের পুরাতন পৌরসভার ভিতর অন্যতম কুষ্টিয়া পৌরসভা। ১৮৬৯ সালে তৎকালীন প্রশাসক "এফ. ডবলু. গ্রিবল" মাধ্যমে শুরু হয় কুষ্টিয়া পৌরসভা কার্যক্রম। আজ অবধি কুষ্টিয়া পৌরসভা বেশ সুনামের সহিত চলছে।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 10353
History of Kushtia Municipality
কোম্পানী আমলে কুষ্টিয়া যশোর জেলার অধীন ছিল। চালতেদহের (বর্তমান গড়াই নদীর) অপর তীরে তালবাড়িয়ার মুখে ডাকদহের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত কুষ্টিয়া থানাকে পদ্মার গ্রাস থেকে রক্ষা করবার এবং নীলবিদ্রোহ-উত্তর বিব্রত বিৃটিশ প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে সুব্যবস্থিত করার লক্ষ্যে মজমপুর গ্রামের উত্তর-পূর্ব ভাগে স্থানান্তর করা হয়।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 19020
Kushtia industry
বৃহৎ, মাঝারী, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জন্য কুষ্টিয়ার ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। কুষ্টিয়া বিসিক, পোড়াদাহ, খাজানগর, কুমারখালি, আল্লার দরগা উল্লেখ যোগ্য প্রতিষ্ঠিত শিল্প কলকারখানা রয়েছে। কুষ্টিয়ার পণ্যর চাহিদা রয়েছে সারা বাংলাদেশ এবং বিশ্ব দরবারে। কুষ্টিয়া জেলার চাল, আলু, পিয়াজ, পান, কলা, তামাক, বস্ত্র ইত্যাদি পণ্য ব্যাপক পরিচিত সারা বাংলাদেশ। এক সময় পাট এবং আঁখের জন্যও বিখ্যাত ছিল।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 13777
Doulotpur History
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ভেড়ামারা
- পঠিত হয়েছেঃ 30159
বাংলাদেশে উপজেলা সদরের মধ্যে অন্যতম এবং গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি ভেড়ামারার। কুষ্টিয়া জেলা সদর হতে ২৩ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত ভেড়ামারা উপজেলা সদর। ১৫৩.৭২ বর্গকিলোমিটার ভূখন্ডের ভেড়ামারা উপজেলায় বসবাস করে ১লক্ষ ৭৫ হাজার ৪৮০ জন মানুষ। এর মধ্যে পুরুষ রয়েছে ৯০ হাজার ৭০০ এবং মহিলা রয়েছে ৮৪ হাজার ৭৮০ জন।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 11309
Mirpur History in kushtia
কুষ্টিয়ার মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 12079
Kumarkhali History
প্রাচীন জনপদ কুমারখালী। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য কুষ্টিয়ার চেয়ে সমৃদ্ধ ও প্রাচীনতর। তাই ইংরেজ আমলের গোড়ার দিকে কুষ্টিয়ার পরিচয় দিতে বলা হতো "কুমারখালী-কুষ্টিয়া"। বাউলসম্রাট লালন শাহ, সাধক কাঙাল হরিনাথ, মোজাহেদ-নেতা কাজী মিয়াজান, বিপ্লবী-বীর বাঘা যতীন, সাহিত্যরথী মীর মশাররফ হোসেন, প্রজা-আন্দোলনের পুরোধা শামসুদ্দিন আহমদ প্রমুখ কুমারখালী থানার কৃতি সন্তান।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 6954
শ. ম. শওকত আলী (জন্মঃ ১৯৩৯ সালের ৩১শে অক্টোবর, মৃত্যুঃ ২০০১ সালে ২৬শে ডিসেম্বর) কুষ্টিয়ার মাটি ও মানুষের ইতিহাস লিখে যিনি ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছেন। দেশ বিদেশের কাছে কুষ্টিয়াকে পরিচিত করেছেন। যার কারণে কুষ্টিয়ার মানুষ গর্বিত তিনি হলেন বিশিষ্ট লেখক ইতিহাসবিদ শ. ম. শওকত আলী।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 15854
আধ্যাত্মিক সাধক চিশতীয়া নিয়ামীয়া তরিকার পীর মনসুর শাহ্ চিশতী। ইলমে মারেফাতের জগতে তিনি উচ্চতর ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। আধ্যাত্মিকতার মাধ্যমে তিনি দেশে বিদেশে ভক্ত অনুরাগীদের মাঝে এখনও বেঁচে আছেন।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 9029
‘‘আমার শেষ জীবন কাটাতে চাই কুষ্টিয়ায়’’ বাংলাদেশের হৃদয় হতে। কথাটি বলেছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদাশংকর রায়। এমন কথা শুধু তারই নয় অনেক কবি-সাহিত্যিক, লেখক ও মনীষীর। প্রাচীন জনপদ কুষ্টিয়ার মাটি ও মানুষকে ঘিরে নানান কথা গল্প লিখেছেন তারা।

- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 10197
১১ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের এই দিনে কুষ্টিয়া জেলার মুক্তি সেনারা রক্তক্ষয়ই সংগ্রাম করে ছোট-বড় ২২ যুদ্ধ শেষে পাকবাহিনীর হাত থেকে কুষ্টিয়াকে মুক্ত করেছিলেন। অত্যাধুনিক অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হানাদার পাকসেনার বিরুদ্ধে সাহসী বাঙ্গালী তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা অমিত তেজে অসীম সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করে কুষ্টিয়ার পবিত্র মাটি পাক হানাদার সেনাদের হটিয়ে মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিল। হাজার হাজার মুক্তিকামী মানুষের গগণবিদারী ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানে সেদিন কুষ্টিয়ার আকাশ-বাতাস মুখোরিত হয়ে উঠেছিল।
উপ ক্যাটেগরি সমূহ
কুমারখালী নিবন্ধ গণনা: 16
দৌলতপুর নিবন্ধ গণনা: 13
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
ভেড়ামারা নিবন্ধ গণনা: 8
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
মিরপুর নিবন্ধ গণনা: 9
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
খোকসা নিবন্ধ গণনা: 4
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।